অবস্থান কর্মসূচি থেকে গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার, জামালপুর কেন্দুয়া কালীবাড়ী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রাজা ভূইয়া, গাজীপুর মহানগরের টঙ্গী পূর্ব থানার মো. আদনান খানকে আটক করে পুলিশ।
এ ছাড়াও, পুলিশি হামলায় দক্ষিণ খান থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিদ উদ্দীন দেওয়ান, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক তাজুল ইসলাম, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি মনির হোসেন, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, খিলক্ষেত থানা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক পান্না ইয়াসমিন, ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা রাজিব, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সদস্য শামীম আহম্মেদ, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা যুবদলের সিরাজুল ইসলাম, তারাকান্দা কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব মামুন ফকির, কৃষক দলের সভাপতি শাহিন কবির, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোকাদ্দাস আলীসহ বহু নেতাকর্মী আহত হন।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে বনানী থানা কৃষক দলনেতা কাউছার, উত্তর খান থানা কৃষক দলনেতা শিমুলসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ।
বিএনপি আরও জানায়, গতকাল মহাসমাবেশের পর পাবনার সাঁথিয়া পৌরসভার সদস্য সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজ ও যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম, উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান খোকন এবং পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ ছাত্রদলের সহ-সম্পাদক কামরুজ্জামানদের বাড়িতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হামলা এবং ভাঙচুর চালায়।
এ ছাড়া, তারা স্থানীয় মেহেদী হাসান ও বিএনপি নেতা আব্দুল মতিনের দোকানে লুটপাট ও ভাঙচুর চালায়।